How to Score Good Marks in Bengali in Madhyamik Examination

0

9  Effective Strategies To Score More Than 90% in Bengali in Madhyamik Examination 2023.

As Madhyamik is the first and most important examination for all the students. That's why students try to take good preparation. Even they are unable to get the expected marks bucause of such silly mistakes. As I have given the exam few years ago, So I have some tips to score good marks in Madhyamik Examination. I hope it would help you too.

OVERVIEW:

মাধ্যমিক পরীক্ষা হল সকল ছাত্রছাত্রীদের কাছে জীবনে প্রথম এবং গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা। প্রানপন পরীক্ষা প্রস্তুতি নেওয়া সত্বেও পরীক্ষার খাতায় কিছু মারাত্মক ভুল চোখে পড়ে। এই ভুলগুলি ছাত্র-ছাত্রীদের আশানুরূপ নম্বর পাওয়া প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে তাতে সন্দেহ নেই। সুতরাং কোথায় কি ভুল হয় তা জেনে সংশোধন করতে পারলে নাম্বার পাওয়ার পথ সহজ হয় বেশি নম্বর পাওয়া যায়।  ছাত্র-ছাত্রীদের পরীক্ষায় যেসব ভুল করে তা হল নিম্নরূপ :

1. পাঠ্যবইয়ে পাঠ্য বিষয় প্রকরণ সম্বন্ধে সঠিক ধারণা না থাকা:

সাধারণত গল্প কবিতা প্রবন্ধ নাটক উপন্যাস নিয়ে দশম শ্রেণীর পাঠ্য সূচি সাজানো প্রত্যেকটি বিষয়ের সাধারণ কিছু বৈশিষ্ট্য আছে এবং বৈশিষ্ট্যের কারণে তা  একে অন্যের থেকে স্বতন্ত্র সিটি বুঝে নেওয়া দরকার । অথচ ছাত্র-ছাত্রীরা  সে বিষয়ে কোনো গুরুত্ব দেয় না। পরীক্ষার সময় তারা হয়তো কোন কবিতা উত্তর লিখতে গিয়ে গল্পের গল্পকারের নাম উল্লেখ করেছে।   আবার উল্টো রকম হয়।  হয়তো নাটকের  উত্তর করেছে কিন্তু নাট্যকারের নাম উল্লেখ না করে  পাঠ্য কোন কবিকে  নাট্যকার হিসেবে উল্লেখ করেছে।  এ তো গেল কবি গল্পকার নাট্যকার প্রাবন্ধিক এর নামের ক্ষেত্রে ।এমন ও  হতে দেখা যায়  পরীক্ষার্থী মনস্থির  করেছে  কবিতা থেকে উত্তর করবে সেই অনুযায়ী দাগ নম্বর ও   কবির  নাম লেখার পর বিষয়বস্তু বা উত্তরের জন্য  কোন কোন ক্ষেত্রে তারা গল্প নাটক প্রবন্ধ বা উপন্যাসের চলে যায়।  স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন-উত্তরের মধ্যে কোন সামঞ্জস্য থাকেনা এবং নম্বর কমে যায়।  উত্তরা এমন দেখা যায় কবিতার প্রশ্ন কোভিদ নামের স্থানে লেখা হয়েছে কোন গল্পকারের নাম।  কবিতার বিষয়বস্তু নাটকের কাহিনীর উল্লেখ।  আবার মাঝে মাঝে প্রবন্ধ উপন্যাসের বিষয় ঢুকে  পরেনা  এমন হয়।  এইগুলি শিক্ষার্থীরা অসচেতনতা ভাবেই করে ফেলে।  সুতরাং পরীক্ষার্থীদের যে বিষয়ে প্রথমেই সচেতন হওয়া দরকার তা হল পাঠ্যসূচির প্রাণবৈচিত্র্য। তাদেরকে বুঝাতে হবে কোনটি কবিতা কোনটি গল্প কোনটি প্রবন্ধ কোনটি নাটক এবং কমিটি বা উপন্যাস । সিটি বুঝে তাদের উল্লেখ করতে হবে কে কবি,  কে গল্পকার,  কে প্রাবন্ধিক,  কে নাট্যকার,  আর কে ঔপন্যাসিক।  পাঠ্যক্রম জেনে ও বুঝে প্রথম থেকে লেখাপড়া শুরু করলে পরীক্ষার খাতায় এইসব সাধারণ ভুল হবেনা ও নাম্বারো বাড়বে।

Exam Tips

2. প্রশ্নের মূল বিষয় উপলব্ধি:

এর পর পরীক্ষার্থীরা যে দিকটি বেশি ভুল করে তা হল প্রশ্নের মূল বিষয় উপলব্ধি।  প্রশ্নটি সতর্কভাবে না  পড়েই  তারা গতানুগতিক ধারায় উত্তর লিখতে শুরু করে।  প্রশ্নের মূল বিষয় উপলব্ধ না হওয়ায় বেশিরভাগ শিক্ষার্থীরা কাব্য বস্তু কিংবা গল্প  বিষয় বা প্রবন্ধ নাটক  উপন্যাসের কাহিনী জানি উত্তর লেখা সম্পন্ন করে।  ফলে প্রশ্নের সঙ্গে উত্তরের আকাশ-পাতাল পার্থক্য তৈরী  হয়।  এমনকি প্রশ্নের যে বিষয়ে জানতে চাওয়া হয় উত্তরে তার সামান্যতম   আভাস থাকে  না।  এসব ক্ষেত্রে পরীক্ষার্থীকে নম্বর দেওয়া পরীক্ষকের কাছে  কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে।  স্বাভাবিকভাবে নম্বর কমে যায় এই সমস্যাটি সমাধানের একমাত্র উপায় প্রশ্নটি উপলব্ধ করে উত্তরটি নিজের মত করে সাজিয়ে  নেওয়া।  কোন অবস্থাতেই বাজার চলিত  সহায়িকা গুলির  হুবহু অনুকরণ করা উচিত নয় একই প্রশ্ন হলেও নয়।  কারণ তোমাদের ভাষার সঙ্গে ওইসব বই এর উত্তরে ভাষাগত  ও প্রয়োগগত পার্থক্য ধরা পড়ে যায়।  তাই সাবধান হওয়া শ্রেয়।

3. প্রশ্নের  পার্ট  নম্বর বিভাজন অনুযায়ী উত্তর লেখা:

প্রশ্নের  পার্ট  নম্বর বিভাজন অনুযায়ী উত্তর লেখাতেও পরীক্ষার্থীদের অসতর্কতা ধরা পড়ে অনেক সময় দেখা যায় তিনটি প।র্ট সমন্বিত প্রশ্নের উত্তর তারা একটি অনুচ্ছেদ শেষ করে।  হয়তো তিনটি অংশের উত্তর লিখেছে কিন্তু একটি অনুচ্ছেদ। এরকম করা অনুচিত তাতে পরোক্ষ ভাবে পরীক্ষার্থীদের নম্বর কমার সম্ভাবনা তৈরি হয়।  তিনটে পার্ট  এ  উত্তর লিখলে পরীক্ষার্থীদের সামান্য ভুল উপেক্ষা করা অনেকক্ষেত্রে সহজ  হয়।  একটি অনুষ্ঠিত উত্তর করলে পরীক্ষক বেশি নাম্বার  কাটার সুযোগ পেয়ে যান। পরীক্ষকদের সেই সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীর একান্ত কর্তব্য হওয়া উচিত আর তাতে পরীক্ষকিরা বেশি খুশি হবেন আশা করা যায়। সুতরাং প্রত্যেক ভাগের প্রশ্নের পার্ট নম্বর অনুযায়ী আলাদা আলাদা অনুচ্ছেদে উত্তর লেখা দরকার। তাতে নাম্বার বাড়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

4. প্রবন্ধ লেখার ক্ষেত্রে  বিষয়ের উল্লেখ দাগ নম্বর সহ করা একান্ত আবশ্যক :

বহু ক্ষেত্রে দেখা যায়  ছাত্র-ছাত্রীরা সাধারণত সবশেষে এই উত্তরটি করে , দ্রুত তার কারণে অনেক সময় দাগ নম্বর উল্লেখ করে না।  ছাত্রছাত্রীদের কাছে তা কাম্য নয়।  দাগ নম্বর উল্লেখ্য  বিষয়ের উল্লেখ না থাকলে শিক্ষার্থীর প্রাথমিক ভুল হিসেবে পরীক্ষকের কাছে গণ্য হয় এবং তার ফল তাদেরই  ভুগতে হয়।   সুতরাং দাগ  নম্বর   ও উল্লেখের গুরুত্ব  ভুলে গেলে চলবে না তারপর বিষয়টিকে  শিরোনাম হিসেবে ব্যবহার করে অনুচ্ছেদ অনুযায়ী  পরপর লেখা দরকার। অনেক অনুচ্ছেদের নামকরণে পক্ষপাতী।  বিষয়টি ভালো সন্দেহ নেই কিন্তু অনুচ্ছেদের নাম অনুযায়ী তার ব্যাখ্যাও অবশ্যক।  নম্বর পয়েন্টের নামের অপ নির্ভর করে না আলোচনার অভিনবত্ব ও বৈচিত্র-শিল্পের ওপর বর্তায়।

5.  রচনা লেখার পদ্ধতি:

প্রতিবেদন রচনা ও সংলাপ রচনায় ক্ষেত্রে ও একই কথা ভোলার আবশ্যকতা  নেই।  তবে রচনা সংহত   ও সুসংবদ্ধ  হওয়া প্রয়োজন। সংলাপ রচনা আলোচনার সূত্র ধরে সংলাপ কারীরা মূল   বিষয়ে ঢুকবে।  প্রতিবেদনের শিরোনাম দিতে হবে এবং লেখায় নিজের মতামত দেবেনা।

6. বঙ্গানুবাদ লেখার ক্ষেত্রে:

বঙ্গানুবাদ এর ক্ষেত্রেও পরিষ্কার বলা থাকে চলিত গদ্যে লেখার কথা।  আর চলিত গদ্যে লেখার ক্ষেত্রে কোন সর্বনাম বা ক্রিয়াপদের সংক্ষিপ্ত রূপ একমাত্র বিবেচ্য নয়- সন্নিবদ্ধ   ও সমাসবদ্ধ   পদের দিকেও খেয়াল রাখার প্রয়োজন হয়।  সুতরাং চলিত গদ্যের ধারণা অবশ্যই থাকা উচিত এবং সেই রীতি মেনেই বঙ্গানুবাদ করা দরকার।


এতক্ষণ যা বলা হল তা বড় প্রশ্নের উত্তরের দিকে লক্ষ্য রেখে তবে মাঝারি, ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নের উত্তরের জন্য যে তা অপ্রয়োজনীয় তা বলা যাবে না বরং সমস্ত প্রশ্নের উত্তরের জন্য অতি আবশ্যক।


এবার আসি বহু বিকল্প ভিত্তিক প্রশ্নোত্তর ও অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তরের ক্ষেত্রে কি করা উচিত এবং কি করা উচিত নয়:


7. বহু বিকল্প ভিত্তিক প্রশ্ন(MCQ) এর ক্ষেত্রে দাগ নম্বর উল্লেখ করে বিকল্প সহ উত্তরটি লেখা ভালো।


8. অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তরে ক্ষেত্রে প্রশ্নের উত্তরটি কখনো 20-25 টি শব্দের বেশি হওয়া উচিত নয়। এইসব প্রশ্নের উত্তরে  লেখক এর নাম উৎসের নাম মূল উৎস গ্রন্থের নাম উল্লেখ করা জরুরী নয়।


9. এছাড়া অপরিচ্ছন্ন হাতের লেখা, দাগ নম্বরের উল্লেখ না থাকায়, অস্পষ্টতা উত্তরের অযথার্থতার কারণে নম্বর কাটা যায়।


এগুলো ঠিক করতে পারলে নম্বর পেতে কোন সমস্যা হবে না তবে একটা কথা বলতেই হয় প্রত্যেকটি গদ্য ও পদ্য বারবার রিডিং দেওয়া অতি প্রয়োজন । প্রত্যেকটি শব্দের মানে জানা দরকার । তাছাড়া প্রত্যেকটি পাঠের ভাববস্তু উপলব্ধি করে সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া দরকার।

Conclusion:

বারবার পড়া অনুশীলন করা উপলব্ধি করে নিজের ভাষায় উত্তর লেখার কোনো বিকল্প নেই। কোন অবস্থাতেই সহায়িকা বা নোট নির্ভর হওয়া উচিত নয়। আত্মবিশ্বাস আত্মনির্ভরতা বেশি নাম্বার পাওয়ার এবং ভালো রেজাল্টের একমাত্র ঠিকানা। 

 

Post a Comment

0 Comments
Post a Comment (0)
5/col-left/recent
To Top